যমুনা নদী কাজিপুর উপজেলার ৯ টি ইউনিয়নের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত। এটি কাজিপুর উপজেলাকে দুটি ভাগে বিভক্ত করেছে। নদীর এক পাড়ে ৬ টি ইউনিয়ন যা চর অঞ্চল হিসেবে পরিচিত। অপর পারে ৬ টি ইউনিয়ন অবস্থিত হলেও তিনটি ইউনিয়নের অধিকাংশ নদী গর্ভে নিমজ্জিত। নদীতে চলাচলের একমাত্র মাধ্যম নৌকা। নদী ভাঙ্গন অত্র উপজেলার সবচেয়ে বড় সমস্যা। অনেক ভ্রমন পিপাসু নদীতে নৌকা ভ্রমনে উৎসাহিত হয়।
ইছামতি নদী চালিতাডাঙ্গা ও সোনামুখী ইউনিয়নের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। বর্ষাকালে নদী পানিতে ভরে যায়। নদীতে প্রচুর মাছ পাওয়া যায়। ইছামতি নদী চালিতাডাঙ্গা ইউনিয়নকে দু'ভাগে ভাগ করছে। লোকজনের এক পার হতে অন্য পারে আসার একমাত্র সম্বল নৌপথ। তবে ২০১২ সালে নদীতে ব্রীজ নির্মাণ হওয়ায় চালিতাডাঙ্গা ইউনিয়নের জণগনের যাতয়াত ব্যবস্থা আরও সহজ হয়েছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস