সিরাজগঞ্জ জেলার মোট ০৯ টি প্রশাসনিক ইউনিটের মধ্যে কাজিপুর উপজেলা প্রশাসন ১২টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা নিয়ে ৩২৮.১৫ বর্গকিলোমিটার আয়তনে গঠিত। ইংরেজ শাসনামলে ১৭৯৩ খ্রিঃ লর্ড কর্নওয়ালিশের চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের মাধ্যমে জমিদারদের দ্বারা খাজনা আদায়ের প্রথা চালু করা হয়। এর প্রায় অর্ধ শতাব্দী পরে কাজিপুর এলাকা জমিদারী প্রথা চালু হয়। বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলার সন্তোষ জমিদারের ০৫ আনা জমিদারির আন্তর্ভূক্ত ছিল এই এলাকা এবং বিশাল প্রতাবশালী ভূ-স্বামী মহিম তরফদার ও বৈদ্যনাথ তরফদারের প্রভাবে অত্র এলাকার প্রশাসনিক কেন্দ্র বিন্দু হয় কাজিপুর। ১৮২৮ সালের ইংরেজ সরকার প্রশাসনিক সুবিধার্থে সিরাজগঞ্জ থানাকে রাজশাহী জেলার পাবনা অংশের সাথে সংযু্ক্ত করেন।পরবর্তীতে পাবনাকে জেলা ও তার অধীনে সিরাজগঞ্জকে মহকুমা করা হয় এবং পরবর্তীতে কাজিপুরকে একটি সতন্ত্র থানায় রূপান্তরিত হয়। ০১-০৮-১৯৮৩ সালে কাজিপুরকে উপজেলা ঘোষণা করা হয়।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস