জিজ্ঞাস্য সমূহ | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
|
জিজ্ঞাস্য সমূহ | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
|
সংস্থাপন শাখা
জিজ্ঞাস্য সমূহ |
১। প্রশ্ন : শ্রান্তি বিনোদন ছুটি ও ভাতার আবেদন সম্পর্কে জানতে চাই ? উত্তর: ফাইলে উপসহাপন করা হয়েছে। ২। প্রশ্ন : সাধারণ ভবিষ্য তহবিলের অগ্রিম উত্তোলনের আবেদন সম্পর্কে জানতে চাই ? উত্তর: ফাইলে অফিস আদেশসহ উপসহাপন করা হয়েছে। ৩। প্রশ্ন : গ্রেডেশন তালিকায় আমার নাম আছে কিনা ? উত্তর: জি আছে । ৪। প্রশ্ন : ভ্রমণ ভাতা বিলটি পাশ হয়েছে কিনা ? উত্তর: নথিতে উপসহাপন করা হয়েছে। ৫। প্রশ্ন : নৈমিত্তিক ছুটি মঞ্জুর হয়েছে কিনা ? উত্তর: জি হয়েছে । ৬। প্রশ্ন : এলপিআরসম্পর্কে জানতে চাই ? উত্তর: এলপিআর- যাওয়ার ৩ (তিন) পূর্বেক যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। |
নেজারত শাখা
জিজ্ঞাস্য সমূহ | ||||||
|
স্থানীয় সরকার শাখা
জিজ্ঞাস্য সমূহ | |||||||||||||||||||||||||||||||||
|
ব্যবসা ও বাণিজ্য শাখা
জিজ্ঞাস্য সমূহ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
|
ট্রেজারী
জিজ্ঞাস্য সমূহ |
১। এই শাখায় আমরা মূল্যবান সম্পদ জমা রাখতে পারি কি-না ? উঃ হ্যাঁ। মূল্যবান সম্পদ জমা রাখা যায়। ২। এই শাখা হতে আমরা জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প পাই কি-না ? উঃ হ্যাঁ। জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প পাওয়া যায়। ৩। এই শাখা হতে আমরা নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প পাই কি-না ? উঃ হ্যাঁ। নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প পাওয়া যায়। ৪। এই শাখা হতে আমরা ভেন্ডিং লাইসেন্স পাই কি-না ? উঃ হ্যাঁ। ভেন্ডিং লাইসেন্স প্রদান করা হয়। ৫। এই শাখা হতে আমরা বিড়ি ব্যান্ডরোল পাই কি-না ? উঃ হ্যাঁ। বিড়ি ব্যান্ডরোল পোস্ট অফিসে সরবরাহ করা হয়। ৬। এই শাখা হতে আমরা বিশেষ আঠালো স্ট্যাম্প পাই কি-না ? উঃ হ্যাঁ। বিশেষ আঠালো স্ট্যাম্প পাওয়া যায়। ৭। এই শাখায় আমরা আগ্নেয়াস্ত্র জমা রাখতে পারি কি-না ? উঃ হ্যাঁ। আগ্নেয়াস্ত্র জমা রাখা যায়। ৮। এই শাখা হতে আমরা বিভিন্ন পাবলিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র পাই কি-না ? উঃ হ্যাঁ। বিভিন্ন পাবলিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র সরবরাহ করা হয়। ৯। এই শাখা হতে আমরা সাদা দলিলী কাগজ (ডেমি) পাই কি-না ? উঃ হ্যাঁ। সাদা দলিলী কাগজ (ডেমি) পাওয়া যায়। ১০। এই শাখায় কস্টি পাথরের মূর্তি রাখা যায় কি-না ? উঃ হ্যাঁ। কস্টি পাথরের মূর্তি রাখা যায়। ১১। এই শাখায় নগদ টাকা রাখা যায় কি-না ? উঃ হ্যাঁ। নগদ টাকা রাখা যায়।
|
অভিযোগ ও তথ্য শাখা
জিজ্ঞাস্য সমূহ |
............. |
লাইব্রেরী, ফরমস্ ও স্টেশনারী শাখা
জিজ্ঞাস্য সমূহ | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
০১। প্রশ্নঃ- লাইব্রেরী, ফরম্স এন্ড স্টেশনারী শাখায় কি কি ধরনের বই পাওয়া যায় ? উত্তরঃ- এ শাখায় বিভিন্ন ধরনের বই যেমন- আইন বিষয়ক, চাকরীর বিধিবিধান সম্পর্কিত, ইংলিশ টু বাংলা ও বাংলা টু ইংলিশ অভিধান, গেজেট, বিভিন্ন জেলার পরিচিতিসহ নানা ধরনের গুরুত্বপূর্ণ বই পাওয়া যায়। ০২। প্রশ্নঃ- লাইব্রেরী, ফরম্স এন্ড স্টেশনারী শাখার কাজ কি ? উত্তরঃ- এ শাখায় কালেক্টরেটের বিভিন্ন শাখা ও উপজেলা নির্বাহী অফিসে প্রাপ্যতা ও মজুদ সাপেক্ষে চাহিদাপত্রের মাধ্যমে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার অনুমোদন সাপেক্ষে স্টেশনারী মালামালসহ বিভিন্ন প্রকার ফরম বিতরণ করা হয়। ০৩। প্রশ্নঃ- গেজেট সংরক্ষণ করা হয় কি ? উত্তরঃ-এ শাখায় সরকারের বিভিন্ন গেজেট সমূহ মাসওয়ারী বাঁধাই করে বই আকারে সংরক্ষণ করা হয় এবং প্রয়োজন ও চাহিদা অনুযায়ী ইস্যু করা হয়। ০৪। প্রশ্নঃ- এ শাখায় কি কি ধরনের ফরম পাওয়া যায় ? উত্তরঃ- ‘‘লাইব্রেরী, ফরম্স এন্ড স্টেশনারী’’ শাখায় বিভিন্ন প্রকার ফরম পাওয়া যায়। নিম্নে ছকের মাধ্যমে দেখানো হলো-
|
জেনারেল সার্টিফিকেট শাখা
জিজ্ঞাস্য সমূহ |
১। এই শাখায় কি কাজ হয় ? উঃ এই শাখায় সরকারী পাওনা টাকা আদায়ের জন্য পাবলিক ডিম্যান্ড রিকোভারী এ্যাক্ট ১৯১৩ এর আওতায় আদায়ের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। ২। সার্টিফিকেট মামলা কি ? উঃ যখন কোন ব্যক্তি বা সংসহা ব্যাংকের নিকট থেকে(কৃৃষিঋণ,শিল্পঋণ,অন্যান্যঋণ) গ্রহণ করে পরিশোধ না করলে অথবা সরকারি কর,আবগারী শুল্ক এবং ভ্যাট পাওনা হওয়ার পরও কোন ব্যক্তি বা সংসহা পরিশোধ না করলে যে মামলার সৃষ্টি হয় তাকে সার্টিফিকেট মামলা বলে। জেনারেল সাটিফিকেট অফিসার এ ধরণের মামলার বিচার কাজ করেন পাবলিক ডিম্যান্ড রিকোভারী এ্যাক্ট ১৯১৩ এর আওতায় । ৩। সার্টিফিকেট মামলা দায়ের করার পর কি করতে হয় ? উঃ সার্টিফিকেট মামলা দায়ের করার পর উক্ত আইন মোতাবেক প্রথমে ০৭ (সাত) ধারা নোটিশ জারী করতে হয়। ৪। তারপর কি করতে হয় ? উঃ অতঃপর ১৩, ১৪ ধারা মতে ক্রোকী পরওয়ানা জারী করতে হয়। ৫। ক্রোক কি ? উঃ দেনাদার যদি পাওনাকৃত টাকা পরিশোধ না করে, তবে পাওনা টাকা আদায় করার জন্য দেনাদারের অস্থাবর সম্পত্তি ক্রোক করার বিধান রয়েছে। ৬। অস্থাবর সম্পত্তি কি ? উঃ অস্থাবর সম্পত্তি বলতে ঘরের আসবাবপত্র টেলিভিশন, ফ্রিজ, দুধের গাভী, হালের বলদ ইত্যাদি। ৭। সকল অস্থাবর সম্পত্তি কি ক্রোক করা যায় ? উঃ না। শুধুমাত্র অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ক্রোক করা যায়। ৮। ক্রোক করার মত কোন কিছু না থাকলে কি করতে হয় ? উঃ না থাকলে পাবলিক ডিম্যান্ড রিকোভারী এ্যাক্ট ১৯১৩এর আওতায় এর আওতায় ২৯ ধারা মতে দেনাদারকে গ্রেফতার এবং জেলে সোপর্দ করে পাওনা টাকা আদায়ের ব্যবস্থা নেয়া হয়। ৯। এই শাখায় কি দেনাদারের পাওনা টাকা নগদে গ্রহণ করা হয় ? উঃ না। ১০। তাহলে কিভাবে আদায় হয় ? উঃ দেনাদার নিজে সরকারী ট্রেজারি চালানের মাধ্যমে ব্যাংকে নগদ টাকা জমা দিয়ে চালানের ১ম কপি এ শাখায় জমা দিয়ে থাকেন। ১১। ব্যাংক কর্তৃপক্ষ সার্টিফিকেট মামলা দায়ের করার পর পাওনাকৃত টাকা দেনাদার যদি ব্যাংকে জমা দিতে ইচ্ছুক হন তবে দেনাদারের পাওনা টাকা ব্যাংকের মাধ্যমে গ্রহণ করা হয় কি-না ? উঃ হ্যাঁ। ব্যাংকে নগদ টাকা গ্রহণ করা হয়। |
আই, টি, শাখা
জিজ্ঞাস্য সমূহ |
প্রশ্ন: জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের কার্যক্রম সম্পর্কে ঘরে বসে আমি কিভাবে জানতে পারি? উত্তর: ইন্টারনেটের মাধ্যমে সিরাজগঞ্জ জেলা ওয়েব ঠিকানা www.dcsirajganj.gov.bd ব্রাউজ করে। প্রশ্ন: বিভিন্ন ব্যবসায়িক ও আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স ফরম কোথায় পাওয়া যায়? উত্তর: জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট শাখায় এবং জেলা ওয়েব ঠিকানা হতে ডাউনলোড করে। প্রশ্ন: বিভিন্ন বিজ্ঞপ্তি, টেন্ডার, কোটেশন ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য কোথায় পাওয়া যাবে? উত্তর: সংশ্লিষ্ট কার্যালয়ের নোটিশ বোর্ডে ও জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ওয়েবসাইটে। প্রশ্ন: জেলা ও উপজেলাসমূহের বিস্তারিত তথ্যাদি সম্পর্কে কিভাবে জানা যাবে? উত্তর: : ইন্টারনেটের মাধ্যমে সিরাজগঞ্জ জেলা ওয়েব ঠিকানা www.dcsirajganj.gov.bd ব্রাউজ করে। প্রশ্ন: সিরাজগঞ্জ জেলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ন অফিসের ফোন নম্বর কোথায় পাব? উত্তর: সিরাজগঞ্জ জেলার ওয়েব সাইটে পাওয়া যাবে। |
রাজস্ব শাখা
জিজ্ঞাস্য সমূহ | |||||||||
|
ভূমি হুকুমদখল শাখা
জিজ্ঞাস্য সমূহ |
............. |
রেভিনিউ মুন্সিখানা
জিজ্ঞাস্য সমূহ |
প্রশ্নঃ ১। প্রজাস্বত্বের ৯৭ ধারামতে আদিবাসী সম্প্রদায়ের জমি বিক্রির অনুমতির আবেদন কিভাবে করতে হয় ? উত্তরঃ জেলা প্রশাসক, সিরাজগঞ্জ মহোদয় বরাবর আবেদন করার পরামর্শ দেয়া হয় । আবেদন পত্র প্রাপ্তির পর সংশ্লিষ্ট সহকারী কমিশনার(ভূমি) কর্তৃক সরেজমিনে তদন্ত সাপেক্ষে বিক্রয়ের অনুমতি প্রদান করা হয় । প্রশ্নঃ ২। প্রজাস্বত্বের ১৪৩ ধারামতে করণিক ভুল সংশোধনের আবেদন কিভাবে করতে হয় ? উত্তরঃ জেলা প্রশাসক, সিরাজগঞ্জ মহোদয় বরাবর আবেদন করার পরামর্শ দেয়া হয় । প্রাপ্ত আবেদন পত্র সংশ্লিষ্ট সহকারী কমিশনার(ভূমি) কর্তৃক সরেজমিনে তদন্ত সাপেক্ষে করণিক ভুল সংশোধনের আদেশ প্রদান করা হয় । প্রশ্নঃ ৩। খারিজ আপীল মামলা দায়ের কিভাবে করতে হয় ? উত্তরঃ অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(রাজস্ব), সিরাজগঞ্জ মহোদয় বরাবর আবেদন করার পরামর্শ দেয়া হয় এবং আবেদন প্রাপ্তির পরে নিম্ন আদালতের নথি তলব করা হয় এবং উভয়পক্ষকে নোটিশ প্রদান করত শুনানী অন্তে নিস্পত্তি করা হয় । প্রশ্নঃ ৪। এ শাখা থেকে কোন ধরনের মামলা পরিচালনা করা হয়? উত্তরঃ সরকারকে বিবাদী করে যে দেওয়ানী মামলাগুলো দায়ের হয় এবং সরকারী স্বার্থ রক্ষার্থে সরকার পক্ষ থেকে যে দেওয়ানী মামলাগুলো দায়ের করা হয় শুধু সে সকল মামলাগুলো এ শাখা থেকে পরিচালিত হয়।
|
রেকর্ডরুম
জিজ্ঞাস্য সমূহ | ||||||||||||||||
১। প্রশ্নঃ আমি আমার জমির খতিয়ানের জাবেদা নকল উঠাতে চাই। কিভাবে পেতে পারি? উত্তরঃ প্রথমে আপনি রেকর্ড রুম থেকে একটি ফরম সংগ্রহ করুন। তারপর ফরমটির কলামগুলি যথাযথভাবে পূরণ করে জমা দিন। ২। প্রশ্নঃ আমি আবেদন ফরম পূরণ করতে জানি না। উত্তরঃ পূরণ করতে না পারলে অফিস কর্তৃক পূরণ করে দেয়া হবে। ৩। প্রশ্নঃ ফরম এর মূল্য কত? উত্তরঃ সরকারি ফরম বিনা মূল্যে সরবরাহ করা হয় ৪। প্রশ্নঃ কত দিনে পেতে পারি? উত্তরঃ জরুরী আবেদনে ৩ দিন এবং সাধারণ আবেদনে ৭ দিন। ৫। প্রশ্নঃ জরুরী আবেদনে কত টাকা কোর্ট ফি দিতে হয়? উত্তরঃ জরুরী আবেদন ফরমে ২০ টাকার কোর্ট ফি এবং ২ টাকা মূল্যের প্রয়োজনীয় ফলিও দিতে হয়। প্রতি ফলিওতে আবার ২টাকার কোর্ট ফি দিতে হবে। ৬। প্রশ্নঃ সাধারণ আবেদনে কত টাকার কোর্ট ফি দিতে হয়? উত্তরঃ সাধারণ আবেদনে ১০ টাকার কোর্ট ফি এবং ২টাকা মূল্যের প্রয়োজনীয় ফলিও দিতে হবে এবং প্রতি ফলিওতে ১ টাকার কোর্ট ফি দিতে হবে। ৭। প্রশ্নঃ কোন আবেদন বাতিল হলে কি করতে হবে? উত্তরঃ সেÿÿত্রে কেন বাতিল হলো তার ইনফরমেশন নিতে হবে। ৮। প্রশ্নঃ আমি ইনফরমেশন কিভাবে পেতে পারি? উত্তরঃ প্রথমে রেকর্ড রুম থেকে একটি ইনফরমেশন এর ফরম সংগ্রহ করুন। কলামগুলি যথাযথ ভাবে পূরণ করে ১৩ টাকার কোর্ট ফি লাগিয়ে জমা দিলে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার স্বাÿর শেষে রেজিষ্টারভুক্ত হয়। এর পর প্রস্তুত পূর্বক সরবরাহ দেয়া হয়। ৯। প্রশ্নঃ আমি আমার জমির ম্যাপ কিভাবে পেতে পারি? উত্তরঃ ১০ টাকার কোর্ট ফি দিয়ে সাদা কাগজে রেকর্ড রুমের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বরাবর একটি আবেদন করতে হবে এবং কোড নং সংগ্রহ করে ৩৫০/- টাকা চালান সোনালী ব্যাংকের (প্রধান শাখায়) জমা দিয়ে চালানটি আবেদনের সাথে সংযুক্ত করতে হবে। নিম্মে কোড নমবরটি দেয়া হলো। কোড নং-
১০। প্রশ্নঃ আমি কেস নথির জাবেদা নকল কিভাবে পেতে পারি? উত্তরঃ জরুরী ২০ টাকা এবং সাধারণ ১০ টাকার কোর্ট ফি দিয়ে নির্ধারিত ফরমে আবেদন করতে হবে। ১১। প্রশ্নঃ আবেদন দিলে কত দিনের মধ্যে সরবরাহ করা হয়। উত্তরঃ আবেদন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা স্বাÿর হওয়ার পর রেজিষ্টারে এন্ট্রি দিয়ে সংশ্লিষ্ট কোর্টে প্রেরণ করা হয়। মূলনথি আসার পর ফলিও, কোর্টফির হিসাব দেওয়া হয়। চাহিত ফলিও এবং কোর্টফি জমা দিলে নকল প্রস্তুত করে সরবরাহ দেয়া হয়।
|
জুডিসিয়াল মুন্সিখানা
জিজ্ঞাস্য সমূহ | ||||||||||||||||||||||||||||||
|
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS